বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:১৩ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
রাস্তা কেটে চাষাবাদ, চলাচলে দুর্ভোগ ‘দিনের ভোট রাতে’ করার অভিযোগ অনুসন্ধানে নামছে দুদক গাজা যুদ্ধবিরতি, বাইডেনকে কটাক্ষ করে যা বললেন ট্রাম্প ১০ লাখ টন চাল-গম আমদানি করছে সরকার: খাদ্য উপদেষ্টা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে সংস্কার করার সুযোগ নেই : আমির খসরু সাত দিনের মধ্যে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার : আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল নিজ নামে ডিজিটাল মুদ্রা চালু ট্রাম্পের, অভিষেকের আগেই বাজিমাত পাকিস্তানে একাত্তরের পুনরাবৃত্তি হচ্ছে: ইমরান খান সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর নদীতে মিলল মাদ্রাসার ছাত্রদের মরদেহ সাবেক ৩ পুলিশ সদস্যকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান নিলেন ৩৫ প্রত্যাশীরা বদলে যাচ্ছে পুলিশ, র‍্যাব ও আনসার সদস্যদের পোশাক চৌদ্দগ্রামে সিঁদ কেটে বসতঘর থেকে নগদ টাকা সহ লক্ষাধিক টাকার মালামাল চুরি সোবহান গোলাপের যুক্তরাষ্ট্রের সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ সাইফের ওপর হামলা: গ্রেফতার সন্দেহভাজন যুবক বাংলাদেশি নয়

ভারতে ধর্ষণের দায়ে আওয়ামী লীগের ৪ নেতা গ্রেফতার

ভারতে ধর্ষণের দায়ে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ চার নেতাকে গ্রেফতার করেছে মেঘালয় রাজ্যের শিলং পুলিশ।

রোববার ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতার নিউ টাউন এলাকার একটি ফ্ল্যাট থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর রাতেই তাদেরকে মেঘালয়ের রাজধানী শিলংয়ে আনা হয়েছে।

ভারতে ধর্ষণের দায়ে আ’লীগের ৪ নেতা গ্রেফতার

গ্রেফতাররা হলেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খান, সিলেট মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, সহ-সভাপতি রিপন ও সদস্য জুয়েল।

এছাড়া অন্য পলাতকরা হলেন সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফসর আজিজ ও সাধারণ সম্পাদক দেবাংশু দাশ মিটু।

শিলং পুলিশের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের নেতারা সিলেট থেকে পালিয়ে শিলংয়ে অবস্থান করার সময় তাদের আবাসস্থলে একটি ধর্ষনের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিলং থানায় ছয়জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় তাদেরকে গ্রেফতার করা হলেও আরো দুইজন আসামি পলাতক রয়েছেন।

সূত্রে আরো জানা গেছে, কলকাতার এই ফ্ল্যাট থেকে নাসির, মুক্তি, রিপন ও জুয়েল ছাড়াও সুনামগঞ্জের এক ইউপি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকেও গ্রেফতার করেছিল শিলং পুলিশ। পরে সেখানে অবস্থানরত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল তাদেরকে ছাড়াতে তদবির শুরু করেন।

এরপর মামলার এজহারে নাম না থাকায় ওই ইউপি চেয়ারম্যানকে ছেড়ে দেয়া হয়।

এ বিষয়ে কলকাতায় বসবাসরত সিলেট আওয়ামী লীগের একাধিক দলীয় নেতা এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

তবে অপর একটি সূত্র বলেছে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত ছিলেন মূলত সিলেট মহানগর যুবলীগের সহ-সভাপতি রিপন ও সদস্য জুয়েল।

কিন্তু আওয়ামী লীগ নেতা নাসির ও যুবলীগ সভাপতি মুক্তিসহ সবাই এক ফ্ল্যাটে অবস্থান করায় তাদেরকেও মামলার আসামি করা হয়েছে। তাই পুলিশ তাদের গ্রেফতার করেছে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

2025 © জনপদ সংবাদ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

প্রয়োজনে যোগাযোগঃ ০১৭১৫-১২৫২৪৩